
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামীতে দেশজুড়ে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হবে। ঢাকায় কেন্দ্রীয় মেলা বিদেশিদের নিয়ে হবে এবং উপজেলা থেকে সেরা উদ্ভাবন আনাই প্রকৃত আন্তর্জাতিক মেলার লক্ষ্য।
ড. ইউনূস বলেন, মানুষ স্বভাবতই উদ্যোক্তা। বাণিজ্য মেলা সৃজনশীলতাকে তুলে ধরার এক অসাধারণ সুযোগ, যা কাজে লাগাতে হবে।
এবারের মেলায় প্রথমবারের মতো অনলাইনে স্টল বরাদ্দ এবং ই-টিকিটিং চালু করা হয়েছে। এছাড়া বিআরটিসি ডেডিকেটেড বাস ও উবারের বিশেষ ছাড়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মেলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্মরণে ‘জুলাই চত্বর’ ও ‘ছত্রিশ চত্বর’ নির্মাণ করা হয়েছে। তরুণ সমাজকে রপ্তানি বাণিজ্যে উদ্বুদ্ধ করতে তৈরি হয়েছে ইয়ুথ প্যাভিলিয়ন।
মেলার লে-আউট অনুযায়ী ৩৬১টি প্যাভিলিয়ন, স্টল, এবং রেস্টুরেন্ট শতভাগ স্বচ্ছতায় বরাদ্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ১১টি প্রতিষ্ঠান এবারের মেলায় অংশ নিচ্ছে।
২৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মেলা চলবে রাত ১০টা পর্যন্ত।