Thursday, July 3, 2025
PalongTV OnlinePalongTV Online
Home Blog Page 361

আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াই করা দল নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবে: শাহজাহান চৌধুরী

0

আব্দুস সালাম, টেকনাফ;

টেকনাফ সদর ইউনিয়ন বিশাল যুব সমাবেশে কক্সবাজার জেলা বিএনপি সভাপতি,সাবেক হুইপ ও এমপি শাহজাহান চৌধুরী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যে সকল দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াই করেছে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে।

শুক্রবার ২৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবদলের কর্তৃক আয়োজিত বিশাল যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন,মাদক, অপহরণ বাড়লে দেশের শান্তির জন্য হুমকির মুখে পড়বে। পাহাড়ের সশস্ত্র অপহরণকারীদের শেকড় সমূলে উচ্ছেদ করতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। টেকনাফ সীমান্তের মানুষ শান্তি চাই। আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় এসব অপরাধীরা ছাড় পেয়ে অপরাধের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে। যত দ্রুত সম্ভব অন্তর্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করে জনগণের সরকার গঠনের ব্যবস্থা করা মাধ্যমে সত্যিকারের সফলতা আসবে। বর্তমান সরকারকে সকল ধরনের সহযোগিতা করবে বিএনপি। যাতে টেকনাফকে নিরাপদ শহর বানাব, এই টেকনাফ হবে শান্তির জনপদ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে সদস্য সচিব আদুস সামাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিশাল যুব সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এড হাসান সিদ্দিকী, টেকনাফ পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা বিএনপির সি. সহ-সভাপতি মো. হাশেম সিআইপি, সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদাত হোসেন, টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রাশেদুল করিম মার্কিন। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন টেকনাফ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোহাম্মদ কাইয়ুম, বিশেষ বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব জুনায়েদ আলী চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন,সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল গফুর,সাধারণ সম্পাদক মো. তাহের, সাংগঠনিক সম্পাদক জালাল উদ্দীন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জালাল, যুগ্ম আহ্বায়ক মোক্তার,যুগ্ম আহ্বায়ক গিয়াস,যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হুদা,যুগ্ম আহ্বায়ক রহমত উল্লাহ রানা,যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম উল্লাহসহ বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
এর আর আগে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে যুব সমাবেশে নেতাকর্মীরা যোগদান করেন।

নাইক্ষ‍্যংছড়িতে মহানবী (স.) এর শানে কটূক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

0

নুরুল আলম সাঈদ, নাইক্ষ্যংছড়ি;

বান্দরবান পার্বত্য জেলার নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নে ভারতের পুরোহিত রামগীরী মহারাজ ও বিধায়ক নিতেশ নারায়ণ রানে কর্তৃক প্রিয় মহানবী (স.) এর শানে কটূক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

শুক্রবার (২৭সেপ্টেম্বর) ২ ঘটিকার সময় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদরে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা রেস্ট হাউস মোড এলাকা থেকে শুরু করে বাজার,বিজিবি,পুরাতন স্টেশন থেকে থানা মোড় পর্যন্ত ভারতের পুরোহিত রামগীরী মহারাজ ও বিধায়ক নিতেশ নারায়ণ রানে কর্তৃক মহানবী (স.) এর শানে কটূক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ মিছিল পূর্বক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সমাবেশে এক হাজার ও অধিক সর্বস্তরের তৌহিদী মুসলিম জনতা যোগদান করেন।
উক্ত বিক্ষোভ মিছিলটি রেস্ট হাউস মোড় থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ চত্বর,বাজার ও থানা মোড়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় রেস্ট হাউস এসে সমবেত হয়ে রেস্ট হাউস প্রাঙ্গণে বিভিন্ন স্তরের ধর্মপ্রাণ তৌহিদি জনতা ও মাদ্রাসা প্রধান এবং ইমামগণ সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন,নাইক্ষ্যংছড়ি বাজার জামে মসজিদের খতিব মৌলানা বশির আহমদ, রেস্ট হাউজ সংলগ্ন দারুল আল মারকাজুল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মৌলানা জালাল উদ্দিন, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম মৌলানা ফরিদুল আলম,উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মোহাম্মদ আরেফ উল্লাহ চুট্ট, রুপনগর জামে মসজিদের ইমাম মৌলনা মোহাম্মদ নুরুল আমিন,আদর্শ গ্রাম পূর্ব জামে মসজিদের ইমাম মৌলানা মোহাম্মদ আজম প্রমুখ।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা ভারতে পুরোহিত রামগীরী মহারাজ ও বিধায়ক নিতেশ নারায়ণ রানে কর্তৃক মহানবী (সা.) এর শানে কটূক্তির করায় তাকে শাস্তি আওতায় আনার আহ্বান জানান এবং একই সাথে ভারত সরকারকে বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমে ; এহেন ন্যাক্কারজনক ও উসকানিমূলক কার্যকলাপের জন্য তীব্র নিন্দা এবং হুঁশিয়ারি প্রদানের আহ্বান জানান ।

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে মায়ানমারে পাচারকালে তৈল সহ এক ব্যক্তি আটক

0

নুরুল আলম সাঈদ, নাইক্ষ্যংছড়ি;

বান্দরবান পার্বত্য জেলার নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলার মায়ানমার সীমান্তবর্তী সদর ইউনিয়নের ফুলতলী এলাকা থেকে বিজিবি আব্দুল গফুর(২২) নামের এক ব্যক্তিকে মায়ানমারে তৈল পাচারকালে তৈলসহ হাতে নাতে গ্রেফতার করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ( বিজিবি)’নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নে ব্যাটালিয়নের অধিনস্থ ১১ বিজিবির ফুলতলী বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার হাতিমারা ঝিরি ক্যাম্পের ওয়ারেন্ট অফিসার মো. ইউনুছ আলী নেতৃত্বে সীমান্ত পিলার-৪৭ এর শূন্য লাইন থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ফুলতলী বিওপির প্রস্তাবিত বিওপির জায়গায় থেকে সীমান্ত রোড দিয়ে মিয়ানমারে পাচারের চেষ্টাকালে ৩০ লিটার সয়াবিন তেলসহ ১ জনকে আটক করা হয়। আককৃত ব্যক্তি নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলার মায়ানমার সীমান্তবর্তী সদর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের আশারতলী গ্রামের মৃত নুর আহমদের পুত্র আব্দুল গফুর (২২)। আটককৃত ব্যক্তিকে নাইক্ষ‍্যংছড়ি থানায় হস্তান্তর করছে বিজিবি।

উল্লেখ্য নাইক্ষ‍্যংছড়ির দৌছড়ি ও সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে স্থানীয় চোরাকারবারিরা অধিক মুনাফার লোভে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী মিয়ানমারে পাচার করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। উক্ত এলাকায় সীমান্ত সুরক্ষায় নিয়োজিত নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির জোয়ানেরা কঠোর ভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করে আসছে। যার ফলশ্রুতিতে প্রায় সময় মাদক ও চোরাকারবারি আটক হচ্ছে এবং বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সহ হরেক রকম মালামাল জব্দ করা হচ্ছে। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা স্থানীয় ভাবে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যদের এমন তৎপরতাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

১১বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’অধিনায়ক লে. কর্নেল সাহেল আহমেদ নোবেল বলেন, সীমান্তে চোরাকারবারিরা এসব তৈল ও খাদ্য সামগ্রী অবৈধ পন্থায় পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারে পাচারের জন্য মজুদ করছিল। বিজিবি গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তৈলসহ হাতেনাতে আব্দুল গফুর নামের এই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। বিজিবি সীমান্তে মাদক ও চোরাকারবারি প্রতিরোধে সর্বদা তৎপর রয়েছে।

মহেশখালী থানার নবাগত ওসির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

0

সরওয়ার কামাল, মহেশখালী;

মহেশখালী থানার নবাগত ওসির সাথে মহেশখালী উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২৬ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মহেশখালী থানার নবাগত ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মহেশখালী থানার সেকেন্ড অফিসার আসাদুর রহমানের উপস্থিতিতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- নবাগত ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদ।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন- মহেশখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল বশর পারভেজ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জে এইচ এম ইউনুস, মহেশখালী প্রেসক্লাবের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক গাজী আবু তাহের, মহেশখালী অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ হোবাইব সজীব, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আ.ন.ম হাসান, সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, আব্দুর রশিদ, সরওয়ার কামাল, মোহাম্মদ কাইছার হামিদ, জাহেদ সরওয়ার, এসএম রুবেল, নুরুল করিম, আজিজ সিকদার, তারেক আজিজ, সাইফুল ইসলাম সাইফ, আব্দুল করিম, মোহাম্মদ রিপাত, শাহাবুদ্দিন সিকদার, মোহাম্মদ সেলিম, হামিদ হোছেন, শেখ আব্দুল্লাহ প্রমুখ।

মতবিনিময় কালে মহেশখালী থানার নবাগত ওসি কাইছার হামিদ বলেন, দেশ ও জনগণের কল্যাণে পুলিশ এবং সাংবাদিকরা সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন। সবসময় আমার দরজা সবার জন্য খোলা থাকবে। মাদকসহ অপরাধ নির্মূলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা। আমি মহেশখালী থানাকে একটি দালাল, মাদক ও অপরাধ মুক্ত থানা গড়তে সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।

অবশেষে আঁতুড়ঘরেই শিবিরের আত্মপ্রকাশ

0

সিবিএন ডেস্ক: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনীতিক অঙ্গন থেকে চায়ের দোকান, টিভি টকশো, সর্বত্রই চলছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির নিয়ে নানান আলোচনা-সমালোচনা। দীর্ঘ সময় আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকলেও শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর সারা দেশে বেড়েছে শিবিরের মুক্ত বিচরণ।

সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কাইয়ুম ও সেক্রেটারি এস এম ফরহাদ। এতে বেশ নড়েচড়ে বসেছে অন্যান্য রাজনীতিক দলের ছাত্রসংগঠন। অনেকটা নাটকীয়ভাবে তাদের আত্মপ্রকাশ। আত্মগোপনে থেকে ভেতরে ভেতরে সাংগঠনিক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বাড়াতে সক্ষম শিবিরকে অনেকে তুলনা করছেন বিশ্বখ্যাত গোয়েন্দা বাহিনীর সঙ্গে।

নেটিজেনরা বলছেন, তারা ক্যাম্পাসেই ছিলেন। কিন্তু তার সহপাঠী, শিক্ষক, বন্ধু-বান্ধব এমনকী রুমমেট যার সঙ্গে রাতের পর রাত কাটিয়েছেন, সেই ছেলেটিও বিন্দুমাত্র টের পাননি। আর এতেই অবাক হচ্ছেন তারা।

সাধারণত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হতো ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঘাঁটি। বিশেষ করে চার দলীয় জোট সরকারের আমলে তাদের ক্যাম্পাসভিত্তিক কার্যক্রম বেশ জোরে শোরেই চলছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী সরকারের ব্যাপক দমনপীড়নে স্থবির হয়ে পড়ে শিবিরের প্রকাশ্য কার্যক্রম। তালা মারা হয় কেন্দ্রীয় দপ্তরসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সব কার্যালয়।

ঢালাওভাবে হামলা-মামলা ও নির্যাতনের মুখে সাংগঠনিক পরিচয় গোপন রেখে ক্যাম্পাস বা ক্যাম্পাসের আশেপাশে থাকতে শুরু করেন শিবিরের নেতাকর্মীরা। অন্য ছাত্র সংগঠনের কাছে ধরা না দিয়ে কীভাবে শিবির নেতাকর্মীরা সংগঠনের বিস্তৃতি ঘটান, তা যেন এক মহাবিস্ময়। বৈরী পরিস্থিতির মধ্যেই সংগঠনের গঠনতন্ত্র মেনে প্রতিবছর যথারীতি হয়েছে তাদের নেতৃত্ব বদল, পর্যালোচনা আর নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দুই মাস যেতে না যেতেই ক্যাম্পাসে নিজেদের অবস্থান জানান দেয় ছাত্রশিবির। নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এর মধ্য দিয়ে নিজেদের আঁতুড়ঘর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রকাশ্যে এল তারা।

অনেকেই মনে করতে পারেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে শিবিরের আঁতুড়ঘর হয়? সংগঠনটির ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে, ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। এর প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন মীর কাশেম আলী।

জানা গেছে, গত ১ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধের পাশাপাশি ছাত্রশিবিরকেও নিষিদ্ধ করা হয়। এর চারদিন পর শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে ২৮ আগস্ট জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির প্রতিষ্ঠা লাভ করে সেই ক্যাম্পাসেই আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে জামায়াতে ইসলামীর ভাতৃপ্রতীম এ সংগঠন। তবে শিবিরে ছাত্রীদের প্রবেশাধিকারের কেনো সুযোগ নেই।

ছাত্রশিবিরের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে জাহিদুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৭৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত এই সংগঠনে ৩৩ জন সভাপতি এবং ২৬ জন সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছেন।

সংগঠন পরিচালনার অর্থ কর্মী, সাথী, সদস্য প্রার্থী, সদস্য ও শুভাকাঙ্খীদের কাছ থেকে প্রতি মাসে আদায় করা হয়। শিবিরের এই তহবিলকে বলা হয় বায়তুলমাল। সাংগঠনিক প্রকাশনীর মুনাফা ও শরিয়াত অনুমোদিত অন্যান্য খাত এই তহবিলের অন্যতম উৎস। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ২১ সেপ্টেম্বর ফেসবুক বার্তায় নিজের পরিচয় প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।

সম্প্রতি ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকেই ছাত্রশিবিরের যাত্রা শুরু হয়। সেই ঢাবিতে শিবিরের কার্যক্রম থাকবে না এটা কীভাবে সম্ভব!

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির সংবাদ মাধ্যমে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির সভাপতি ও সেক্রেটারির আত্মপ্রকাশকে তারা ইতিবাচকভাবে দেখছেন। তবে একজন একজন করে নয়, ক্যাম্পাসে সবার পরিচয় প্রকাশ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। -কালবেলা

আগামী রোববার থেকে টমটম লাইসেন্স নবায়ন, চলবে ধরপাকড়: পৌর প্রশাসক রুবাইয়া আফরোজা

0

নিজস্ব প্রতিবেদক

কক্সবাজার পৌরসভা কর্তৃক প্রদানকৃত টমটম লাইসেন্স বাতিল কথাটি অসত্য বলে জানিয়েছেন পৌর প্রশাসক রুবাইয়া আফরোজা।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে পৌরসভার হল রুমে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

পৌর প্রশাসক বলেন, সম্প্রতি টমটম লাইসেন্স বাতিল হয়েছে বলে যে প্রচার হচ্ছে সেটা নিতান্তই গুজব। এমন সিদ্ধান্ত পৌর কর্তৃপক্ষ নেয়নি। তবে কিছু শর্তসাপেক্ষে আগামী রোববার থেকে যার একটি লাইসেন্স রয়েছে সেসব লাইসেন্স নবায়ন কার্যক্রম শুরু করা হবে। তবে যাদের একাধিক লাইসেন্স রয়েছে তাদের বিষয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সাথে আলাপ-আলোচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। একই সাথে অবৈধ টমটমের বিরুদ্ধে শুরু হবে ধরপাকড় অভিযান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, কাউন্সিলর রাজ বিহারী দাশ, নাছিমা আকতার, আমিনুল ইসলাম মুকুল, ওসমান সরওয়ার টিপু ও লাইসেন্স শাখার প্রমথ পাল।

কক্সবাজার ফ্ল্যাট ব্যবসায়ী সমিতি: হিমু সভাপতি ও রাজু সাধারণ সম্পাদক

0

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

কক্সবাজারে আগত সকল পর্যটকদের সেবার মান,ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কক্সবাজারে ফ্ল্যাট ব্যবসায়ী সমিতি গঠিত হয়েছে, কক্সবাজারের কলাতলী, সু-গন্ধা,লাবনি পয়েন্ট সহ বৃহত্তর কলাতলী জোনের ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন, সী-পাল ওয়ান,এবি গার্ডেন,ওয়াল্ড বীচ রিসোর্ট, ক্লাসিক,জিনিয়া,মিল্কি ওয়ে,আলফা ওয়েভ সহ বিভিন্ন হোটেলের ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন, সকল ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীদের সম্মতিক্রমে হুমায়ুন কবির হিমু কে সভাপতি ও মমতাজ মিয়া রাজুকে সাধারণ সম্পাদক,ও সাহাব উদ্দিন সিহাব কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৫১ জন বিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে, অন্য ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান মোহাম্মদ আলমগীর, সহ সভাপতি, গিয়াস উদ্দিন, (আলফা ওয়েভ)সহ সভাপতি মো: কালু(ক্লাসিক) সহ সভাপতি মো: নুরুল হুদা (হোয়াইট প্যালেস),নুরুল মোস্তফা মানিক,ওয়াল্ড বীচ, কুতুবউদ্দিন ওয়াল্ড বীচ, আতিকুর রহমান মার্শাল, সালাহ উদ্দিন (ওয়াল্ড বীচ),সুমন,সহ সভাপতি শাহিন, হুমায়ুন কবির (সী-পার্ল ওয়ান,টু),নাজমুল,(ওয়াল্ড বীচ) মো: আলী (সী পাল টু,)আজিজ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন ছোটন,, যুগ্ম সম্পাদক, আদি, সাইমন,কামাল, নোমান,(ওয়াল্ড বীচ) অর্থ সম্পাদক আবছার কামাল বরফি,(এবিসিএল,মিল্কিওয়ে) ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক :আমান উল্লাহ আমান।
পর্যটন বিষয়ক সম্পাদক, মো:করিম,পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক রায়হান উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক :মনিরুল ইসলাম(গণ-পূর্ত ফ্ল্যাট)  সদস্য যথাক্রমে, সাইফুল ইসলাম,মনু ইসলাম,রিদুয়ান,রাহাতুল ইসলাম রিদু,এরশাদুল আলম,জালাল, আমান,ফয়সাল,আজিজ,রুবেল,ইয়াছিন,ইরফান,শহিদ,হায়দার আলী,নবিউল হক,এনাম,মুফিজ,হিরু,আজিজ,ছৈয়দ হোসেন,বিল্ডার রিফাত, প্রমুখGvএতে অন্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন সীপাল টুর হুমায়ুন কবির, ক্লাসিক এর মো: কালু, নুরুল হুদা,ওয়াল্ড বীচের আলমগীর, ছোটন,সায়মন,সুমন,
ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীরা বলেন কক্সবাজারে সকল পর্যটক কেন্দ্রে কক্সবাজারের আগত সকল পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সকল হোটেলের সেবার মান যাতে নিশ্চিত হয়,সেটার জোর তাগিদ দেন।

রামুতে দুর্যোগ পূর্বপ্রস্তুতি সভা

0

রামু প্রতিনিধি;

রামু উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল বলেছেন- ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের অধিকাংশই মনুষ্য সৃষ্টি কারণে হয়ে থাকে। আমরা যদি প্রকৃতির সাথে মায়া দেখাই প্রকৃতি আমাদের উপকারে আসবে। আমরা প্রতিনিয়ত পাহাড় ও বৃক্ষ নিধন, যত্রতত্র থেকে বালি উত্তোলন করি। যে কারণে প্রকৃতি আমাদের সাথে বৈরী আচরণ করে। এজন্য প্রকৃতি, পরিবেশ রক্ষায় সব মানুষকে দায়িত্বশীল ও সজাগ ভূমিকা রাখতে হবে’।

রামু উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দুর্যোগ পূর্বপ্রস্তুতি সভায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কক্সবাজার ইউনিট বাস্তবায়নে এবং গভর্নেন্স, রেসপন্স, রেডিনেস ইনস্টিটিউশনাল এন্ড কমিউনিটি প্রিপেয়ার্ডনেস (গ্রিপ) ইন সাউথ ইস্ট বাংলাদেশ প্রজেক্ট এর সহযোগিতায় বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের হিমছড়ি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সিনিয়র ডিআরআর অফিসার আজারুল ইসলাম।

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স, রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুফিজুর রহমান, দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান খোদেস্তা বেগম রীনা, ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, রামু সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবদুল হক, রামু উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. অসীম বরণ সেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম, চৌমুহনী বণিক সমবায় সমিতির সভাপতি রুহুল আমিন রকি, রামু প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোয়েব সাঈদ, রামু থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) অমিত ভট্টাচার্য্য, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অ্যাসিসটেন্ট প্রোগ্রাম ম্যানেজার (গ্রিপ) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন তনু, প্রোগ্রাম অফিসার হুজাইফুল আশরাফ এবং যুব রেড ক্রিসেন্ট মোহাম্মদ নোমান, মোহাম্মদ কাউছার ও রফিকুল ইসলাম রিফাত। এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি, সাংবাদিক প্রতিনিধি, সিপিপি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

রামুতে দুর্যোগ পূর্বপ্রস্তুতি সভা

0

রামু প্রতিনিধি;

রামু উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল বলেছেন- ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের অধিকাংশই মনুষ্য সৃষ্টি কারণে হয়ে থাকে। আমরা যদি প্রকৃতির সাথে মায়া দেখাই প্রকৃতি আমাদের উপকারে আসবে। আমরা প্রতিনিয়ত পাহাড় ও বৃক্ষ নিধন, যত্রতত্র থেকে বালি উত্তোলন করি। যে কারণে প্রকৃতি আমাদের সাথে বৈরী আচরণ করে। এজন্য প্রকৃতি, পরিবেশ রক্ষায় সব মানুষকে দায়িত্বশীল ও সজাগ ভূমিকা রাখতে হবে’।

রামু উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দুর্যোগ পূর্বপ্রস্তুতি সভায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কক্সবাজার ইউনিট বাস্তবায়নে এবং গভর্নেন্স, রেসপন্স, রেডিনেস ইনস্টিটিউশনাল এন্ড কমিউনিটি প্রিপেয়ার্ডনেস (গ্রিপ) ইন সাউথ ইস্ট বাংলাদেশ প্রজেক্ট এর সহযোগিতায় বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের হিমছড়ি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সিনিয়র ডিআরআর অফিসার আজারুল ইসলাম।

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স, রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুফিজুর রহমান, দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান খোদেস্তা বেগম রীনা, ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, রামু সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবদুল হক, রামু উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. অসীম বরণ সেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম, চৌমুহনী বণিক সমবায় সমিতির সভাপতি রুহুল আমিন রকি, রামু প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোয়েব সাঈদ, রামু থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) অমিত ভট্টাচার্য্য, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অ্যাসিসটেন্ট প্রোগ্রাম ম্যানেজার (গ্রিপ) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন তনু, প্রোগ্রাম অফিসার হুজাইফুল আশরাফ এবং যুব রেড ক্রিসেন্ট মোহাম্মদ নোমান, মোহাম্মদ কাউছার ও রফিকুল ইসলাম রিফাত। এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি, সাংবাদিক প্রতিনিধি, সিপিপি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

বৃক্ষমেলায় সাতদিনে ৩৫ লক্ষ টাকার চারা বিক্রি

0

এম.এ আজিজ রাসেল

কক্সবাজারে শেষ হলো ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা। এবার মেলায় সাতদিনে প্রায় ১৫ হাজার চারা বিক্রি হয়েছে। যা থেকে আয় হয়েছে ৩৫ লক্ষ টাকা।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, বৃক্ষ মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু। কিন্তু এক শ্রেণীর মানুষ বৃক্ষ নিধনে মেতে উঠেছে। তারা সমাজ ও দেশের শত্রু। তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. সারওয়ার আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইয়ামিন হোসেন ও জেলা শিক্ষা কর্মকতার্ মো. নাছির উদ্দিন।

মেলায় সরকারি—বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টল ছিল ৩৫টি। শেষ দিনের সকাল থেকেই মেলায় লোকসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। বিকেল গড়াতেই দর্শনার্থীদের ভিড় দ্বিগুণ হয়।

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা বলেন, ‘মানুষকে বৃক্ষের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই এই উদ্যোগ। মানুষের মধ্যে গাছের প্রতি ভালোবাসা তৈরি করা এবং গাছ কেনায় উৎসাহিত করে এই মেলা। যাতে তারা দেশের সবুজায়নে অবদান রাখতে পারে।’

পরে মেলায় অংশ নেওয়া নার্সারি প্রতিনিধিদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। এবার মেলায় প্রথম মেরিন এগ্রো প্রজেক্ট এন্ড নার্সারি, দ্বিতীয় ব্রাক নার্সারি ও তৃতীয় স্থান অর্জন করে সবুজ বন নার্সারি।